জীবন ও ভাবনার কথা
লেখাস্বত্ব ও পুনঃপ্রকাশ নীতিমালা: এই লেখার সর্বস্বত্ব সম্পূর্ণভাবে নিজ নিজ লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত। লেখকগণের পূর্বানুমতি ব্যতীত লেখার কোনো অংশ বা সম্পূর্ণ লেখা কোনো মাধ্যম বা প্ল্যাটফর্মে পুনঃপ্রকাশ, অনুলিপি বা বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
Guest Writer's Story
Written by
Khaif Hossain
6th grade, Samoset Middle School
It was 1987.
1:15 pm
I boarded the train to go back to my hometown in Virginia. I worked in New York to earn money for my mother back home. I had not returned home in 1 year and couldn’t get a fresh breath of the countryside...
এই প্রশান্তি রীতি- এই যে এক বছর বেঁচে ছিলাম এবং সামনে আরও একটি বছর আসছে, সেই উদ্দেশ্য কৃতজ্ঞতা জানানোর নিমিত্তে নির্মিত।
এটি ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে আতশবাজির একটি বিকল্প উদযাপন, এই উদযাপন প্রাণীদের কোনো ক্ষতি করে না, পরিবেশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, অন্তর্দৃষ্টি ও শান্তির প্রতি উন্মুক্ত।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
শৈশব পর্ব:
আপনার প্রথম লেখা কোনটি ছিল- আজ মনে পড়ে কি?
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
একটি তুষার-ঢিবির মনোবৃত্তান্ত
১১ ডিসেম্বর ২০২৪
আমাদের পায়ের নিচে যে মাটি, সে মাটির সাথে তাদের কি এক গভীর সম্পর্ক...
১১ মে ২০২৪
সভ্যতার মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা পুরনো অভিশাপ
৬ এপ্রিল ২০২৪
আপনার মনে ততদিনে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে মানুষকে শক দেওয়ার নেশা
১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
উৎসবের শব্দযজ্ঞে...
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩
ক্ষণস্থায়ী অস্তিত্বের মাঝে দাঁড়িয়ে
১ জুলাই ২০২৩
A Timeless travel
3 May 2023
সারাদিনের খাটাখাটনির পর বাদামচাষি, ব্যারেজের শ্রমিক আর নদী পার-করানি মাঝিরা জীর্ণ পথ ধরে পরিশ্রান্ত দেহ বয়ে ঘরে ফিরত। সন্ধে হতেই তপ্ত হাওয়ায় ভেসে চরাচরে আসত নিস্তব্ধতা। তারপর ঝড় থামার মতো সব নীরব হয়ে যেত। শুধু থাকত কিছু এলোমেলো শব্দ, ঘরে ফেরা পাখির গান। গেরস্থালির কাজকারবারের আওয়াজ আস্তে আস্তে থিতু হয়ে আসত। তারপর একসময় তারার আলো ঘুম হয়ে উঠত কোনও কোনও বাড়ির জানালা গলে। মাঝিদের ঘরে, চাষাদের ঘরে, তিস্তা ব্যারেজ কলোনির বাড়িগুলোতে মায়াবী বিশ্রাম হয়ে তখন বিশ্বপৃথিবী যেন এক কোকুনের ভেতর ঢুকে যেত। রাত বেশি না, তবু মখমল গভীর আকাশ আর ফিসফিস করা নক্ষত্রদের দিকে তাকিয়ে শেয়ালেরা ডেকে ডেকে উঠত।
১৩ মার্চ ২০২৩
উইচেতা পর্বতমালা অঞ্চল পেছনে ফেলে ধীরে ধীরে সামনে আসছে বিস্তীর্ণ খোলা তৃণভূমি, আবাদের মাঠ। শোঁ শোঁ করে কতক্ষণ পর পর গাড়িগুলো চলে যাচ্ছে নিজের গন্তব্যে। ফিকে হয়ে আসছে সূর্যের তেজ। যতদূর চোখ যায় প্রসারিত, বিস্তৃতি সবুজের গেঁয়ো অঞ্চল। একঘেয়েমি লেগে আসে, চোখ জ্বালা করে ওঠে। তারপর একসময় শুষ্ক ভূখণ্ড আর বিস্তীর্ণ তৃণভূমির দীর্ঘক্ষণের নীরসতা ভেঙে হাইওয়ের দুইদিকে ভুসভুস করে পাশ কেটে পেছনে চলে যায় ছোট ছোট বন উপবন। বেলা পড়ে আসা আলোয় বাতাসে মৃদু দুলতে থাকা লম্বা গাছগুলো দেখে তখন কিছু সময়ের জন্য চোখে সতেজতা ফিরে আসে।
২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
Outside, the snow-covered trees sparkled under the diffused sunlight...
31st Dec 2022
দীর্ঘ শুষ্ক শীতের শেষে বোথনিয়া উপসাগরের স্রোতধারায় নিশ্চয় এখন উষ্ণতা এসেছে। খাতাকলমের বসন্ত এখানে শুরু হয়ে শেষও হয়ে যাচ্ছে। জুন থেকে শুরু হবে গ্রীষ্ম। অথচ এই উত্তরে গত পরশু পর্যন্তও তুষার ফোঁটা ঝরেছে।
৯ মে, ২০২১
সেবার গ্রীষ্মে আমরা গেলাম আরেকটু উত্তরে।
নরওয়ে বর্ডারের কাছাকাছি, উত্তর-পশ্চিম সুইডেনের নিরিবিলি গ্রাম স্লুস্ফোর্স (Slussfors)। দীর্ঘ শীতের শেষে এসেছে রৌদ্রজ্জল দিন। এদিকটার ভূ-দৃশ্য দেখে মনে হয় অক্ষত তেপান্তরের মত বিজন এক প্রদেশঃ বলগা হরিণ (Reindeer), এল্কের বিচরণ, বনজ হ্রদ, আর দূরে আঁকাবাঁকা সবুজাভ কালো অরণ্যরেখা মাইলের পর মাইল। আর তাছাড়া ভূদৃশ্যের লাবণ্যের চেয়েও আমার কাছে লাবণ্যময় সূর্যের আলো আর তাপ। দীর্ঘ শীত, অন্ধকারের বিমর্ষদিনগুলো শেষে সূর্যের শারীরিক প্রকাশে শরীর-মন আলো আর রোদের সুরা পান করে যেন কোষে কোষে জীবন্ত হয়ে ওঠে। যে জীবন এতদিন গুপ্ত ছিল, অশরীরী এক আলোকসজ্জায় সে গুপ্ত জীবন কাকচক্ষু হৃদয়-মন পেয়ে পুষ্ট হতে থাকে প্রতিদিন।
০৬ ডিসেম্বর ২০২০
A Timeless travel
২০ জুন ২০২০
A Timeless travel
৭ অক্টোবর ২০১৯
A Timeless travel
০৩ জুলাই ২০১৯
পশ্চিম ইউরোপের বুকের ওপর দিয়ে বয়ে চলেছে দীর্ঘ স্রোতস্বিনী রাইন। রাইনের পূর্ব তীরে ছবির মত ছিমছাম পরিপাটি এক দেশ। প্রায় পনেরশ বছর আগে পাহাড়ের মাঝের এই বিচ্ছিন্ন ভু-খন্ডে থিতু হতে আসা আলেমানি গোষ্ঠীর বংশ ধারা বয়ে এসেছে এদেশের অধিবাসীদের মাঝে। যদি ‘এক দেশে ছিল এক রাজা, রানী, রাজ পুত্র আর তাদের প্রজাকুল’ এভাবে শুরু করতে পারতাম তবে যথার্থ হত। সুবিশাল আল্পস পর্বতমালার একাংশ গভীর আলিঙ্গনে ঘিরে রেখেছে রুপকথার গল্পের মতই ছোট্ট এক দেশ, লিখটেনস্টাইন।
১১ জুন ২০১৯
ঘন্টা দেড়েক হয় গরম জলে ডুবে আছি।
আলো-আঁধারি ঘর, মৃদু লয়ে একটা সুর বাজছে কোথাও, জানালার গোড়ার খিলানটা স্পাইডার প্লান্ট আর আইভি গাছে ভর্তি। জলাধারের একপাশে আমার সঙ্গীর জন্য একটা চেয়ার। সাথে লাগোয়া একটা ছোট টেবিলে ট্রে-তে সাজানো ঠান্ডা জল আর ফলের রস।
০৮ মার্চ ২০১৯
শতাব্দীর পুরোনো পাথর, চার্লস ব্রিজের দু-ধারের শিল্পময় ভাস্কর্য, আর ভলতাভা নদী যেন কল্পনার কোনও জগত।
১০ ডিসেম্বর ২০১৮
আমার স্মৃতিতে চিরকাল জুড়ে থাকবে - খুব সকালে এলবে নদীর ধার ধরে হেঁটে যাওয়ার শান্তিময় মুহূর্তটুকু।
১ ডিসেম্বর ২০১৮
লেখাস্বত্ব ও পুনঃপ্রকাশ নীতিমালা: এই লেখার সর্বস্বত্ব সম্পূর্ণভাবে নিজ নিজ লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত। লেখকগণের পূর্বানুমতি ব্যতীত লেখার কোনো অংশ বা সম্পূর্ণ লেখা কোনো মাধ্যম বা প্ল্যাটফর্মে পুনঃপ্রকাশ, অনুলিপি বা বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।